

যাই হক আজকের টিউনের আলচ্য বিষয় হ্যাকিং! ফেসবুক হ্যাকিং এর সেরা ০৫ উপায়। সাথে রয়েছে কি ভাবে এই ৫ উপায়ে আপুনি হ্যাকিং করবেন এবং কিভাবে এই ০৫ হ্যাকিং ইপায় থেকে নিজেকে রক্ষা করবেন। :p]
কিছু কথা -
ফেসবুক হ্যাকিং এখন এত সুজা নয় বা কোন হ্যাকার নেই ফেসবুক ডাইরেক্টলি হ্যাক করবে। কারণ ফেসবুকের কোন দুর্বলতা দেখিয়ে দিতে পারলে ১০ লক্ষ টাকা পুরুস্কার ঘোষণা করেছেন ফেসবুকের সি ই ও Mark Zuckerberg সো যদি কেও যদি ডাইরকেটলি ফেসবুক হ্যাক করতে পারে তাইলে সেই প্রথম ১০ লক্ষ টাকার মালিক হবে আপনাকে আমাকে বলবে না। তাই এইস সব প্রশ্ন থেকে বিরত থাকবেন । "ভাই আমি ফেসবুক হ্যাকিং শিখব, আমায় একটা আইডি হ্যাক করে দেন আমি আপনায় প্রয়জনে টাকা দিব কত দিবেন বর জুরে ১০ হাজার? আর হ্যাক করতে পারলে ১০ লক্ষ :p
এখন বুজলেন। তাই এই সব প্রশ্ন থেকে বিরত থাকবেন, আর কাওকে টাকা দিবেন ও না। নাইলে আম সহ আম গাছ যাবে।তবে কি ফেসবুক আইডি হ্যাক করা যায় না? যায় তবে তা ইউজার কে বুকা বানানো বা ইউজার এর ভুল এর সুযোগ নেওয়া। আর আমি আপনাদের সাথে আজ আলোচনা করব ফেসবুক হ্যাকিং এর সেরা ৫ উপায়।

প্রথমঃ-
ফিশিং (pishings)-

ফিশিং

ফিশিং পেইজ দেখতে এই রকম হয়


ফিশিং পেইজ
দ্বিতীয়ঃ-
কিলগিং (keylogging)-

কি লগার যে ভাবে কাজ করেঃ
এ ক্ষেত্রে হ্যাকার যে কোন ফাইল বা কোন একটি ছবি বাইন্ডিং করে ভিক্টিম এর কম্পিউটারে সেন্ড করে দেয়, keylogging ভিক্টিম এর কম্পিউটারে সকল ধরনের অ্যাক্টিভিটি রেকর্ড করে। যেমন,
{ফেসবুক ইমেইল, ইমেইল পাসওয়ার্ড সহ কম্পিউটার এর যাবতীয় কিছু} তারপর FTP- র দ্বারা বা সরাসরি হ্যাকারের ইমেইল ঠিকানায় যাবতীয় রেকর্ড সেন্ড করে।
কি লগার
এর থেকে রক্ষা পাওায়ার উপায়ঃ
কি লগিং থেকে রক্ষা পেতে হলে আপনার কম্পিউটারে সবসময় একটি ভাল এন্টিভাইরাস ব্যবহার করতে হবে। এবং Untrusted ফাইল ব্যবহার পরিহার করার চেষ্টা করুন।আর জানতে এখানে
৩য়ঃ-
মোবাইল ফোন হ্যাকিং (mobile phone hacking)-
বিশ্বের প্রায় ৮৯ শতাংশ মানুষ মোবাইল দিয়ে ফেসবুক ব্যবহার করে। আর মোবাইল দিয়ে ফেসবুক ব্যবহার কারির মোবাইল যদি হ্যকার ভিক্টিমের মোবাইল হ্যাক করতে পারে তাহলে হ্যাকার খুব সহজেই সে ভিক্টিম এর ফেসবুক access নিতে পারবে। যদি ভিক্টিম এবং হ্যাকার একই Network এ থাকে তাহলে হ্যাকার সহজেই DNS Spoofing

DNS Spoofing

চিত্রঃ- DNS Spoofing
(ইউ এস বি হ্যাকিং) USB Hacking-৪নাম্বার

এটা প্রায় কিলগিং এর মত। এ ক্ষেতে হ্যাকার তার পেনড্রাইভে এমন একটি প্রোগ্রাম করে রাখে যা ভিক্টিম তার কম্পিউটারে লাগানো মাত্রই আটোমেটিক ইন্সটল হয়ে যায় এবং keyloggingএর মত কাজ করে। তার ফলে ই এস বি এর জন্য হ্যাকার ভিক্টিম এর সকল রেকর্ড পেয়ে যায়।

এটা থেকে রক্কা পাওায়ার উপায়ঃ
ভাল এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন। এবং ইউ এস বি ডুকালে নিয়মিত স্কেন করুন
Stealers৫ম

Stealers

তাছাড়া, আরো অনেক পদ্ধতি আছে হ্যাকিং এর যেমন, সেশন ছিনতাই, Sidejacking With Firesheep, . Man In the Middle Attacks, Botnets ইত্যাদি।
আর কিছু জানতে চাইলে আমায় পাবেন ।
আশা করি বুজতে পেরেছেন?
আগামি টিউনে চেস্টা করব লিখার এই সব পদ্ধিতিতে কি ভাবে আপুনি হ্যাক করবেন?
আমার একটা সমস্যা আমি বুজিয়ে লিখতে পারি না। কিন্তু যত দূর সম্ভব তত দূর
চেষ্টা করেছে বুজানোর। বাকিটা আপানদের উপর। কোন সমস্যা হলে আমায় পাবেন ফেসবুকে।
বিশেষ আকর্ষণঃ-

