কেমন আছেন সবাই? আশা করি, সবাই ভালো আছেন। আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো
"যে সকল কারনে মান হারায় আপনার লেখা আর্টিকেলগুলো" নিয়ে। চলেন শুরু করি।
আর্টিকেল
রাইটিং কথাটি ছোট্ট হলেও এর গভীরতা অনেক। আপনার লিখনির উপর নির্ভর করছে
আপনার সাইটটি কি পরিমান জনপ্রিয় হবে। আর্টিকেল লেখার জন্য অবশ্যই আপনাকে
অনেকগুলো বিষয়ের উপরে গুরুত্ব দিতে হবে। আর কি কারনে আর্টিকেল মানসম্পন্ন
হয় না সেটার দিকেও খেয়াল রাখতে হবে।
১। বিষয়-বস্তুর উপর সম্মোখ ধারনা না থাকলেঃ
আর্টিকেল
মানসম্পন্ন করতে হলে বিষয়-বস্তুর উপর সম্মোখ ধারনা থাকতে হবে এবং বিষয়টি
সহজ সরল হতে হবে। যে বিষয়ের উপর আর্টিকেল লিখতে হবে সে বিষয়ের উপর জ্ঞান না
থাকলে লেখা কখনোই মানসম্পন্ন হয় না। ব্যাপারটা হলো, সামান্য জ্ঞান থাকলেও
একটা বিষয়ের উপর আর্টিকেল লেখা সম্ভব। তবে সেটা পাঠকের সময় নষ্ট করা ছাড়া
ভাল মানের আর্টিকেল হবে না। পাঠক যে তথ্য খুজছেন সে তথ্যই যদি না পেলো
তাহলে সে আর্টিকেল লেখার কোন অর্থ থাকে বলে মনে হয় না। তাই আমাদের আর্টিকেল
লেখার সময় মাথায় রাখতে হবে আমি একজন পাঠকের জন্য আর্টিকেল লিখছি। সুতরাং,
অর্থপূর্ন এবং তথ্যপূর্ণ আর্টিকেল পাঠকের মন জয় করবে। তাই বিষয়-বস্তুর উপর
সম্মোখ জ্ঞান অর্জন করা বাঞ্চনীয়।
২। লেখার ধারাবাহিকতা লঙ্ঘন করলেঃ
একজন
লেখকের লেখনি তখনই পাঠক পড়ে মজা পায় বা উপকৃত হয় যখন সেই লেখাটার একটি
ধারাবাহিকতা থাকে। বেশির ভাগ লেখকই লেখার ধারাবাহিকতা বুঝতে পারেন না। যার
কারনে তাদের আর্টিকেল হয় নিম্নমানের। অনেকেই আবার বলতে পারে ধারাবাহিকতা
কিভাবে বজায় রাখা সম্ভব। তাদের জন্য একটা উদাহরন হলো - আপনাকে যদি বলা হয়
“মানুষের অঙ্গ প্রতঙ্গ” নিয়ে একটি আর্টিকেল লিখতে, তাহলে আপনি হয় মাথা থেকে
আগে শুরু করবেন, না হয় পা থেকে আগে শুরু করবেন। ধরুন, আপনি মাথা থেকেই
শুরু করলেন, মানুষের ১টি মাথা, দুটি হাত, দুটি পা ইত্যাদি আছে। এখানে কথা
হলো বর্ননায় মাথার পরে তো হাত আসতে পারে না। মাথার পরে চোখ, নাক, কান
ইত্যাদি আছে। এগুলো না লিখে যদি মাথা থেকে হাতে নেমে যায়, কখনোই সে লেখা
মানসম্পন্ন হয় না। সুতরাং, লেখার ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে।
৩। বিরক্তির সৃষ্টি করলেঃ
মার্কেটিং
আর্টিকেল রাইটার হলে তাকে অবশ্যই সংযমী হতে হবে। মার্কেটিং আর্টিকেল
রাইটার হিসেবে আপনি যদি বার বার একই আর্টিকেলে আপনার পন্যের প্রচার করতে
থাকেন তবে নির্ঘাত পাঠকদের বিরক্তির কেন্দ্রে অবস্থান করবেন। তাই রাইটার
হিসেবে আপনাকে অনেক সংযমী হতে হবে। পন্যের প্রচার করতে প্রয়োজনে নির্দিষ্ট
কিছু অংশে উপস্থাপন করুন, তবে প্রোডাক্ট রিভিউ এর ক্ষেত্রে ভিন্ন কথা।
একজন লেখকের লেখনি তখনই সার্থক হয়, যখন একজন পাঠক সেটা পড়ে মজা পায়, পড়ার আগ্রহ সৃষ্টি হয় তার ভিতরে এবং সেটা সবার মাঝে ছড়িয়ে দেয়।
৪। আর্টিকেল স্পিন করালেঃ
আর্টিকেল
লেখার ক্ষেত্রে, অনেকে আর্টিকেল স্পিন করানোর জন্য বিভিন্ন সফটওয়্যারের
সাহায্য নিয়ে থাকেন। এতে করে আর্টিকেলের মান অক্ষুন্ন থাকে না। তবে যারা
ব্যবহার করে থাকেন, আর্টিকেল স্পিন করার পর আপনাকে অবশ্যই আর্টিকেলের মানের
ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হবে। তবে আর্টিকেল স্পিন করে না লিখাই ভাল। কারন,
এতে রাইটারের জনপ্রিয়তাও কমতে থাকে।
৫। শুরু এবং শেষঃ
কথায়
আছে, ভাত রান্না করতে গেলে হাড়ি ভরা ভাত টিপে দেখতে হয়না ভাত হয়েছে কিনা,
একটা দেখলেই যথেষ্ট। সে রকমই একটা ব্যাপার, একটা আর্টিকেলের মান বুঝতে
সম্পূর্ন আর্টিকেল পড়তে হয় না। আর্টিকেলের শুরু দেখেই বোঝা যায়, আর্টিকেলটি
কতটুকু অর্থবহুল হয়েছে। তাই আর্টিকেলের শুরুটা এমন হওয়া উচিৎ যে শুরুটা
পড়েই যেন বুঝতে পারে আর্টিকেলের ভিতর কি লেখা আছে বা আর্টিকেলটা কতটা
গুরুত্বপূর্ন।
অপরদিকে আরেকটা কথা তো থেকেই যায় “শেষ ভালো যার সব
ভালো তার”। তাই একটি আর্টিকেলের শেষের কথাগুলোও এমনভাবে গুছিয়ে লেখতে হবে
যেন পুরা আর্টিকেলটার স্বাদ শেষে এসে তেতো না হয়ে যায়।
আর্টিকেল কেমন হওয়া উচিত চাইলে দেখে আসতে পারেন এই আর্টিকেলগুলো থেকেঃ
http://fitnessinsightsblog.com/best-diet-for-arthritis/
http://justweightlossfacts.com/weight-loss-calculator/
http://makemoneyonlinedata.com/learn-to-make-money-online/
http://beautyproductsportal.com/how-to-wear-lipstick/
http://cellphonesinfozone.com/cell-phone-technology/
http://justkitchenfacts.com/kitchen-safety-tips/
http://myonlineeducationblog.com/benefits-of-online-education/
http://nutritioninsightslist.com/why-eat-healthy-food/
http://photographychoicesblog.com/photography-tips-and-tricks/
http://sportsinsightszone.com/soccer-prediction-sites/
যে সকল কারনে মান হারায় আপনার লেখা আর্টিকেলগুলো
কেমন আছেন সবাই? আশা করি, সবাই ভালো আছেন। আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো
"যে সকল কারনে মান হারায় আপনার লেখা আর্টিকেলগুলো" নিয়ে। চলেন শুরু করি।
আর্টিকেল রাইটিং কথাটি ছোট্ট হলেও এর গভীরতা অনেক। আপনার লিখনির উপর নির্ভর করছে আপনার সাইটটি কি পরিমান জনপ্রিয় হবে। আর্টিকেল লেখার জন্য অবশ্যই আপনাকে অনেকগুলো বিষয়ের উপরে গুরুত্ব দিতে হবে। আর কি কারনে আর্টিকেল মানসম্পন্ন হয় না সেটার দিকেও খেয়াল রাখতে হবে।
১। বিষয়-বস্তুর উপর সম্মোখ ধারনা না থাকলেঃ
আর্টিকেল মানসম্পন্ন করতে হলে বিষয়-বস্তুর উপর সম্মোখ ধারনা থাকতে হবে এবং বিষয়টি সহজ সরল হতে হবে। যে বিষয়ের উপর আর্টিকেল লিখতে হবে সে বিষয়ের উপর জ্ঞান না থাকলে লেখা কখনোই মানসম্পন্ন হয় না। ব্যাপারটা হলো, সামান্য জ্ঞান থাকলেও একটা বিষয়ের উপর আর্টিকেল লেখা সম্ভব। তবে সেটা পাঠকের সময় নষ্ট করা ছাড়া ভাল মানের আর্টিকেল হবে না। পাঠক যে তথ্য খুজছেন সে তথ্যই যদি না পেলো তাহলে সে আর্টিকেল লেখার কোন অর্থ থাকে বলে মনে হয় না। তাই আমাদের আর্টিকেল লেখার সময় মাথায় রাখতে হবে আমি একজন পাঠকের জন্য আর্টিকেল লিখছি। সুতরাং, অর্থপূর্ন এবং তথ্যপূর্ণ আর্টিকেল পাঠকের মন জয় করবে। তাই বিষয়-বস্তুর উপর সম্মোখ জ্ঞান অর্জন করা বাঞ্চনীয়।
২। লেখার ধারাবাহিকতা লঙ্ঘন করলেঃ
একজন লেখকের লেখনি তখনই পাঠক পড়ে মজা পায় বা উপকৃত হয় যখন সেই লেখাটার একটি ধারাবাহিকতা থাকে। বেশির ভাগ লেখকই লেখার ধারাবাহিকতা বুঝতে পারেন না। যার কারনে তাদের আর্টিকেল হয় নিম্নমানের। অনেকেই আবার বলতে পারে ধারাবাহিকতা কিভাবে বজায় রাখা সম্ভব। তাদের জন্য একটা উদাহরন হলো - আপনাকে যদি বলা হয় “মানুষের অঙ্গ প্রতঙ্গ” নিয়ে একটি আর্টিকেল লিখতে, তাহলে আপনি হয় মাথা থেকে আগে শুরু করবেন, না হয় পা থেকে আগে শুরু করবেন। ধরুন, আপনি মাথা থেকেই শুরু করলেন, মানুষের ১টি মাথা, দুটি হাত, দুটি পা ইত্যাদি আছে। এখানে কথা হলো বর্ননায় মাথার পরে তো হাত আসতে পারে না। মাথার পরে চোখ, নাক, কান ইত্যাদি আছে। এগুলো না লিখে যদি মাথা থেকে হাতে নেমে যায়, কখনোই সে লেখা মানসম্পন্ন হয় না। সুতরাং, লেখার ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে।
৩। বিরক্তির সৃষ্টি করলেঃ
মার্কেটিং আর্টিকেল রাইটার হলে তাকে অবশ্যই সংযমী হতে হবে। মার্কেটিং আর্টিকেল রাইটার হিসেবে আপনি যদি বার বার একই আর্টিকেলে আপনার পন্যের প্রচার করতে থাকেন তবে নির্ঘাত পাঠকদের বিরক্তির কেন্দ্রে অবস্থান করবেন। তাই রাইটার হিসেবে আপনাকে অনেক সংযমী হতে হবে। পন্যের প্রচার করতে প্রয়োজনে নির্দিষ্ট কিছু অংশে উপস্থাপন করুন, তবে প্রোডাক্ট রিভিউ এর ক্ষেত্রে ভিন্ন কথা।
একজন লেখকের লেখনি তখনই সার্থক হয়, যখন একজন পাঠক সেটা পড়ে মজা পায়, পড়ার আগ্রহ সৃষ্টি হয় তার ভিতরে এবং সেটা সবার মাঝে ছড়িয়ে দেয়।
৪। আর্টিকেল স্পিন করালেঃ
আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে, অনেকে আর্টিকেল স্পিন করানোর জন্য বিভিন্ন সফটওয়্যারের সাহায্য নিয়ে থাকেন। এতে করে আর্টিকেলের মান অক্ষুন্ন থাকে না। তবে যারা ব্যবহার করে থাকেন, আর্টিকেল স্পিন করার পর আপনাকে অবশ্যই আর্টিকেলের মানের ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হবে। তবে আর্টিকেল স্পিন করে না লিখাই ভাল। কারন, এতে রাইটারের জনপ্রিয়তাও কমতে থাকে।
৫। শুরু এবং শেষঃ
কথায় আছে, ভাত রান্না করতে গেলে হাড়ি ভরা ভাত টিপে দেখতে হয়না ভাত হয়েছে কিনা, একটা দেখলেই যথেষ্ট। সে রকমই একটা ব্যাপার, একটা আর্টিকেলের মান বুঝতে সম্পূর্ন আর্টিকেল পড়তে হয় না। আর্টিকেলের শুরু দেখেই বোঝা যায়, আর্টিকেলটি কতটুকু অর্থবহুল হয়েছে। তাই আর্টিকেলের শুরুটা এমন হওয়া উচিৎ যে শুরুটা পড়েই যেন বুঝতে পারে আর্টিকেলের ভিতর কি লেখা আছে বা আর্টিকেলটা কতটা গুরুত্বপূর্ন।
অপরদিকে আরেকটা কথা তো থেকেই যায় “শেষ ভালো যার সব ভালো তার”। তাই একটি আর্টিকেলের শেষের কথাগুলোও এমনভাবে গুছিয়ে লেখতে হবে যেন পুরা আর্টিকেলটার স্বাদ শেষে এসে তেতো না হয়ে যায়।
আর্টিকেল কেমন হওয়া উচিত চাইলে দেখে আসতে পারেন এই আর্টিকেলগুলো থেকেঃ
http://fitnessinsightsblog.com/best-diet-for-arthritis/
http://justweightlossfacts.com/weight-loss-calculator/
http://makemoneyonlinedata.com/learn-to-make-money-online/
http://beautyproductsportal.com/how-to-wear-lipstick/
http://cellphonesinfozone.com/cell-phone-technology/
http://justkitchenfacts.com/kitchen-safety-tips/
http://myonlineeducationblog.com/benefits-of-online-education/
http://nutritioninsightslist.com/why-eat-healthy-food/
http://photographychoicesblog.com/photography-tips-and-tricks/
http://sportsinsightszone.com/soccer-prediction-sites/
আর্টিকেল রাইটিং কথাটি ছোট্ট হলেও এর গভীরতা অনেক। আপনার লিখনির উপর নির্ভর করছে আপনার সাইটটি কি পরিমান জনপ্রিয় হবে। আর্টিকেল লেখার জন্য অবশ্যই আপনাকে অনেকগুলো বিষয়ের উপরে গুরুত্ব দিতে হবে। আর কি কারনে আর্টিকেল মানসম্পন্ন হয় না সেটার দিকেও খেয়াল রাখতে হবে।
১। বিষয়-বস্তুর উপর সম্মোখ ধারনা না থাকলেঃ
আর্টিকেল মানসম্পন্ন করতে হলে বিষয়-বস্তুর উপর সম্মোখ ধারনা থাকতে হবে এবং বিষয়টি সহজ সরল হতে হবে। যে বিষয়ের উপর আর্টিকেল লিখতে হবে সে বিষয়ের উপর জ্ঞান না থাকলে লেখা কখনোই মানসম্পন্ন হয় না। ব্যাপারটা হলো, সামান্য জ্ঞান থাকলেও একটা বিষয়ের উপর আর্টিকেল লেখা সম্ভব। তবে সেটা পাঠকের সময় নষ্ট করা ছাড়া ভাল মানের আর্টিকেল হবে না। পাঠক যে তথ্য খুজছেন সে তথ্যই যদি না পেলো তাহলে সে আর্টিকেল লেখার কোন অর্থ থাকে বলে মনে হয় না। তাই আমাদের আর্টিকেল লেখার সময় মাথায় রাখতে হবে আমি একজন পাঠকের জন্য আর্টিকেল লিখছি। সুতরাং, অর্থপূর্ন এবং তথ্যপূর্ণ আর্টিকেল পাঠকের মন জয় করবে। তাই বিষয়-বস্তুর উপর সম্মোখ জ্ঞান অর্জন করা বাঞ্চনীয়।
২। লেখার ধারাবাহিকতা লঙ্ঘন করলেঃ
একজন লেখকের লেখনি তখনই পাঠক পড়ে মজা পায় বা উপকৃত হয় যখন সেই লেখাটার একটি ধারাবাহিকতা থাকে। বেশির ভাগ লেখকই লেখার ধারাবাহিকতা বুঝতে পারেন না। যার কারনে তাদের আর্টিকেল হয় নিম্নমানের। অনেকেই আবার বলতে পারে ধারাবাহিকতা কিভাবে বজায় রাখা সম্ভব। তাদের জন্য একটা উদাহরন হলো - আপনাকে যদি বলা হয় “মানুষের অঙ্গ প্রতঙ্গ” নিয়ে একটি আর্টিকেল লিখতে, তাহলে আপনি হয় মাথা থেকে আগে শুরু করবেন, না হয় পা থেকে আগে শুরু করবেন। ধরুন, আপনি মাথা থেকেই শুরু করলেন, মানুষের ১টি মাথা, দুটি হাত, দুটি পা ইত্যাদি আছে। এখানে কথা হলো বর্ননায় মাথার পরে তো হাত আসতে পারে না। মাথার পরে চোখ, নাক, কান ইত্যাদি আছে। এগুলো না লিখে যদি মাথা থেকে হাতে নেমে যায়, কখনোই সে লেখা মানসম্পন্ন হয় না। সুতরাং, লেখার ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে।
৩। বিরক্তির সৃষ্টি করলেঃ
মার্কেটিং আর্টিকেল রাইটার হলে তাকে অবশ্যই সংযমী হতে হবে। মার্কেটিং আর্টিকেল রাইটার হিসেবে আপনি যদি বার বার একই আর্টিকেলে আপনার পন্যের প্রচার করতে থাকেন তবে নির্ঘাত পাঠকদের বিরক্তির কেন্দ্রে অবস্থান করবেন। তাই রাইটার হিসেবে আপনাকে অনেক সংযমী হতে হবে। পন্যের প্রচার করতে প্রয়োজনে নির্দিষ্ট কিছু অংশে উপস্থাপন করুন, তবে প্রোডাক্ট রিভিউ এর ক্ষেত্রে ভিন্ন কথা।
একজন লেখকের লেখনি তখনই সার্থক হয়, যখন একজন পাঠক সেটা পড়ে মজা পায়, পড়ার আগ্রহ সৃষ্টি হয় তার ভিতরে এবং সেটা সবার মাঝে ছড়িয়ে দেয়।
৪। আর্টিকেল স্পিন করালেঃ
আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে, অনেকে আর্টিকেল স্পিন করানোর জন্য বিভিন্ন সফটওয়্যারের সাহায্য নিয়ে থাকেন। এতে করে আর্টিকেলের মান অক্ষুন্ন থাকে না। তবে যারা ব্যবহার করে থাকেন, আর্টিকেল স্পিন করার পর আপনাকে অবশ্যই আর্টিকেলের মানের ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হবে। তবে আর্টিকেল স্পিন করে না লিখাই ভাল। কারন, এতে রাইটারের জনপ্রিয়তাও কমতে থাকে।
৫। শুরু এবং শেষঃ
কথায় আছে, ভাত রান্না করতে গেলে হাড়ি ভরা ভাত টিপে দেখতে হয়না ভাত হয়েছে কিনা, একটা দেখলেই যথেষ্ট। সে রকমই একটা ব্যাপার, একটা আর্টিকেলের মান বুঝতে সম্পূর্ন আর্টিকেল পড়তে হয় না। আর্টিকেলের শুরু দেখেই বোঝা যায়, আর্টিকেলটি কতটুকু অর্থবহুল হয়েছে। তাই আর্টিকেলের শুরুটা এমন হওয়া উচিৎ যে শুরুটা পড়েই যেন বুঝতে পারে আর্টিকেলের ভিতর কি লেখা আছে বা আর্টিকেলটা কতটা গুরুত্বপূর্ন।
অপরদিকে আরেকটা কথা তো থেকেই যায় “শেষ ভালো যার সব ভালো তার”। তাই একটি আর্টিকেলের শেষের কথাগুলোও এমনভাবে গুছিয়ে লেখতে হবে যেন পুরা আর্টিকেলটার স্বাদ শেষে এসে তেতো না হয়ে যায়।
আর্টিকেল কেমন হওয়া উচিত চাইলে দেখে আসতে পারেন এই আর্টিকেলগুলো থেকেঃ
http://fitnessinsightsblog.com/best-diet-for-arthritis/
http://justweightlossfacts.com/weight-loss-calculator/
http://makemoneyonlinedata.com/learn-to-make-money-online/
http://beautyproductsportal.com/how-to-wear-lipstick/
http://cellphonesinfozone.com/cell-phone-technology/
http://justkitchenfacts.com/kitchen-safety-tips/
http://myonlineeducationblog.com/benefits-of-online-education/
http://nutritioninsightslist.com/why-eat-healthy-food/
http://photographychoicesblog.com/photography-tips-and-tricks/
http://sportsinsightszone.com/soccer-prediction-sites/