সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও সালাম।আসসালামু আলাইকুম।কেমন আছেন সবাই।আশা
করি ভালই আছেন।ভাল থাকুন,সুস্থ থাকুন এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করে আমি আমার
আজকের টিউন শুরু করছি।
বর্ষাকাল তো বটেই, অন্য সময়েও কিন্তু
বিভিন্নভাবে সাধের মোবাইল ফোনটি পানিতে ভিজে যেতে পারে। দামি স্মার্টফোন
পানিরোধি হলেও অধিকাংশ স্মার্টফোন কিংবা ফিচার ফোনেই এই সুবিধা নেই। আর তাই
একবার পানিতে ভিজলে ফোনটির ভেতর পানি প্রবেশের সম্ভাবনাও প্রবল। তবে
পানিতে ভিজে গেলে দ্রুতই যদি কিছু ব্যবস্থা নেওয়া যায়, তাহলে সাধের মোবাইল
ফোনটিকে অকেজো হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করা সম্ভব। কী সেগুলো? চলুন দেখে নেওয়া
যাক-
১. ফোন বন্ধ করুন: স্মার্টফোনই হোক আর ফিচার ফোনই হোক, পানিতে
ভিজে গেলে প্রথমেই ফোনটি বন্ধ করে ফেলুন। এর কারণ হলো ফোন চালু থাকলে এর
ভেতরের সার্কিটগুলো সক্রিয় থাকে যার মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ চলাচল করে। তবে
সেখানে পানি প্রবেশ করলে শর্ট সার্কিট হয়ে পুরো মাদারবোর্ড নষ্ট হয়ে যাওয়ার
আশংকা থাকে। আর এরকমটি হলে ফোনটি একেবারেই অচল হয়ে যাবে। তবে ফোনের
ডিসপ্লে বন্ধ থাকা অবস্থায় যদি পানিতে ভিজে যায়, তাহলে পানি থেকে সরিয়ে
প্রথমেই পাওয়ার বাটন চেপে ডিসপ্লে অন করুন এবং এরপর ফোন বন্ধ করুন।
২.
বাতাসে শুকাতে দিন: ফোনের ব্যাটারি অপসারণযোগ্য হলে ব্যাটারিটি খুলে ফেলুন।
এরপর ফোনটি বাতাসে শুকাতে দিন। সিম কার্ড কিংবা মাইক্রোএসডি কার্ড থাকলে
তাও খুলে ফেলুন। অন্যান্য কাভার কিংবা ব্যাকপার্টটিও সরিয়ে নিন যাতে করে
ফোনে বাতাস প্রবেশ করতে পারে।
৩. ড্রায়ার ব্যবহার করে শুকাবেন না:
ফোনের ভেতরটা দ্রুত শুকাতে ড্রায়ার ব্যবহার করবেন না। এতে করে ড্রায়ারের
গরম বাতাসে ভেতরর কমপোনেন্ট ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
৪. চাল এবং সিলিকা
ব্যবহার করুন: জলীয় পদার্থ শুষে নিতে চাল এবং সিলিকা জেল দারুণ কার্যকরী।
তাই আপনার আর্দ্র ফোনটি এক বাটি চালের ভেতর গুঁজে রাখতে পারেন। এতে করে
ফোনের ভেতরে থাকা পানি চাল শুষে নেবে। আর ভেতরে একেবারেই পানি থাকবে না।
চালের পাশাপাশি চাইলে সিলিকা জেলও ব্যবহার করতে পারেন। চালের তুলনায় এটি
এটি একটু বেশি কার্যকরী। উভয়ক্ষেত্রেই ভাল ফল পেতে চাইলে ২-৩ দিন ধরে চাল
কিংবা সিলিকা জেলের মধ্যে ফোনটিকে রাখতে হবে।
৫. ফোন চালু করুন: ফোনের
ভেতরের কোন কমপোনেন্ট যদি ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, তাহলে এবার আপনার ফোনটি চালু
হবে। আর যদি চালু না হয়, সেক্ষেত্রে ফোনটি সার্ভিসিংয়ের মাধ্যমে ঠিক করা
যেতে পারে।
আজ এ পর্যন্তই।ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
মোবাইল ফোন পানিতে ভিজে গেলে যা করণীয় আপনার!
সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও সালাম।আসসালামু আলাইকুম।কেমন আছেন সবাই।আশা
করি ভালই আছেন।ভাল থাকুন,সুস্থ থাকুন এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করে আমি আমার
আজকের টিউন শুরু করছি।
বর্ষাকাল তো বটেই, অন্য সময়েও কিন্তু বিভিন্নভাবে সাধের মোবাইল ফোনটি পানিতে ভিজে যেতে পারে। দামি স্মার্টফোন পানিরোধি হলেও অধিকাংশ স্মার্টফোন কিংবা ফিচার ফোনেই এই সুবিধা নেই। আর তাই একবার পানিতে ভিজলে ফোনটির ভেতর পানি প্রবেশের সম্ভাবনাও প্রবল। তবে পানিতে ভিজে গেলে দ্রুতই যদি কিছু ব্যবস্থা নেওয়া যায়, তাহলে সাধের মোবাইল ফোনটিকে অকেজো হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করা সম্ভব। কী সেগুলো? চলুন দেখে নেওয়া যাক-
১. ফোন বন্ধ করুন: স্মার্টফোনই হোক আর ফিচার ফোনই হোক, পানিতে ভিজে গেলে প্রথমেই ফোনটি বন্ধ করে ফেলুন। এর কারণ হলো ফোন চালু থাকলে এর ভেতরের সার্কিটগুলো সক্রিয় থাকে যার মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ চলাচল করে। তবে সেখানে পানি প্রবেশ করলে শর্ট সার্কিট হয়ে পুরো মাদারবোর্ড নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশংকা থাকে। আর এরকমটি হলে ফোনটি একেবারেই অচল হয়ে যাবে। তবে ফোনের ডিসপ্লে বন্ধ থাকা অবস্থায় যদি পানিতে ভিজে যায়, তাহলে পানি থেকে সরিয়ে প্রথমেই পাওয়ার বাটন চেপে ডিসপ্লে অন করুন এবং এরপর ফোন বন্ধ করুন।
২. বাতাসে শুকাতে দিন: ফোনের ব্যাটারি অপসারণযোগ্য হলে ব্যাটারিটি খুলে ফেলুন। এরপর ফোনটি বাতাসে শুকাতে দিন। সিম কার্ড কিংবা মাইক্রোএসডি কার্ড থাকলে তাও খুলে ফেলুন। অন্যান্য কাভার কিংবা ব্যাকপার্টটিও সরিয়ে নিন যাতে করে ফোনে বাতাস প্রবেশ করতে পারে।
৩. ড্রায়ার ব্যবহার করে শুকাবেন না: ফোনের ভেতরটা দ্রুত শুকাতে ড্রায়ার ব্যবহার করবেন না। এতে করে ড্রায়ারের গরম বাতাসে ভেতরর কমপোনেন্ট ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
৪. চাল এবং সিলিকা ব্যবহার করুন: জলীয় পদার্থ শুষে নিতে চাল এবং সিলিকা জেল দারুণ কার্যকরী। তাই আপনার আর্দ্র ফোনটি এক বাটি চালের ভেতর গুঁজে রাখতে পারেন। এতে করে ফোনের ভেতরে থাকা পানি চাল শুষে নেবে। আর ভেতরে একেবারেই পানি থাকবে না। চালের পাশাপাশি চাইলে সিলিকা জেলও ব্যবহার করতে পারেন। চালের তুলনায় এটি এটি একটু বেশি কার্যকরী। উভয়ক্ষেত্রেই ভাল ফল পেতে চাইলে ২-৩ দিন ধরে চাল কিংবা সিলিকা জেলের মধ্যে ফোনটিকে রাখতে হবে।
৫. ফোন চালু করুন: ফোনের ভেতরের কোন কমপোনেন্ট যদি ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, তাহলে এবার আপনার ফোনটি চালু হবে। আর যদি চালু না হয়, সেক্ষেত্রে ফোনটি সার্ভিসিংয়ের মাধ্যমে ঠিক করা যেতে পারে।
আজ এ পর্যন্তই।ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
বর্ষাকাল তো বটেই, অন্য সময়েও কিন্তু বিভিন্নভাবে সাধের মোবাইল ফোনটি পানিতে ভিজে যেতে পারে। দামি স্মার্টফোন পানিরোধি হলেও অধিকাংশ স্মার্টফোন কিংবা ফিচার ফোনেই এই সুবিধা নেই। আর তাই একবার পানিতে ভিজলে ফোনটির ভেতর পানি প্রবেশের সম্ভাবনাও প্রবল। তবে পানিতে ভিজে গেলে দ্রুতই যদি কিছু ব্যবস্থা নেওয়া যায়, তাহলে সাধের মোবাইল ফোনটিকে অকেজো হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করা সম্ভব। কী সেগুলো? চলুন দেখে নেওয়া যাক-
১. ফোন বন্ধ করুন: স্মার্টফোনই হোক আর ফিচার ফোনই হোক, পানিতে ভিজে গেলে প্রথমেই ফোনটি বন্ধ করে ফেলুন। এর কারণ হলো ফোন চালু থাকলে এর ভেতরের সার্কিটগুলো সক্রিয় থাকে যার মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ চলাচল করে। তবে সেখানে পানি প্রবেশ করলে শর্ট সার্কিট হয়ে পুরো মাদারবোর্ড নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশংকা থাকে। আর এরকমটি হলে ফোনটি একেবারেই অচল হয়ে যাবে। তবে ফোনের ডিসপ্লে বন্ধ থাকা অবস্থায় যদি পানিতে ভিজে যায়, তাহলে পানি থেকে সরিয়ে প্রথমেই পাওয়ার বাটন চেপে ডিসপ্লে অন করুন এবং এরপর ফোন বন্ধ করুন।
২. বাতাসে শুকাতে দিন: ফোনের ব্যাটারি অপসারণযোগ্য হলে ব্যাটারিটি খুলে ফেলুন। এরপর ফোনটি বাতাসে শুকাতে দিন। সিম কার্ড কিংবা মাইক্রোএসডি কার্ড থাকলে তাও খুলে ফেলুন। অন্যান্য কাভার কিংবা ব্যাকপার্টটিও সরিয়ে নিন যাতে করে ফোনে বাতাস প্রবেশ করতে পারে।
৩. ড্রায়ার ব্যবহার করে শুকাবেন না: ফোনের ভেতরটা দ্রুত শুকাতে ড্রায়ার ব্যবহার করবেন না। এতে করে ড্রায়ারের গরম বাতাসে ভেতরর কমপোনেন্ট ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
৪. চাল এবং সিলিকা ব্যবহার করুন: জলীয় পদার্থ শুষে নিতে চাল এবং সিলিকা জেল দারুণ কার্যকরী। তাই আপনার আর্দ্র ফোনটি এক বাটি চালের ভেতর গুঁজে রাখতে পারেন। এতে করে ফোনের ভেতরে থাকা পানি চাল শুষে নেবে। আর ভেতরে একেবারেই পানি থাকবে না। চালের পাশাপাশি চাইলে সিলিকা জেলও ব্যবহার করতে পারেন। চালের তুলনায় এটি এটি একটু বেশি কার্যকরী। উভয়ক্ষেত্রেই ভাল ফল পেতে চাইলে ২-৩ দিন ধরে চাল কিংবা সিলিকা জেলের মধ্যে ফোনটিকে রাখতে হবে।
৫. ফোন চালু করুন: ফোনের ভেতরের কোন কমপোনেন্ট যদি ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, তাহলে এবার আপনার ফোনটি চালু হবে। আর যদি চালু না হয়, সেক্ষেত্রে ফোনটি সার্ভিসিংয়ের মাধ্যমে ঠিক করা যেতে পারে।
আজ এ পর্যন্তই।ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।